দেখতে দেখতে আবারো শীত চলে এল, যদিও শহর গুলতে শীতের তেমন কোন আবির্ভাব ঘটেনি, তবে শহরের থেকে গ্রামের শীতের দিন গুলো একটু ভিন্ন।শীতের সকালের সেই স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা কার কার মনে আছে? শীতের সকালে ঘুম ভাঙতে চায় না। তবুও মায়ের বকাবকিতে অবশেষে ঘুম ভাঙে। তারপরে গরম কোন কাপড় গায়ে দিয়ে কোন মতে মুখটা ধুয়ে এসে চুলার পাশে দিয়ে বসে বসে আগুন পোহানো। মায়ের হাতের বানানো গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়া। যাদের নিজের খেজুর গাছ আছে তারা সকালে ঘুম থেকে উঠে খেজুর গাছ থেকে রসের হাড়িটা নামিয়ে বাড়ীতে নিয়ে আসা। তারপরে খেজুর এর রস দিয়ে পায়েস,দুধপুলি, আর ভাপা পিঠা খাওয়া। এরপরে উঠানের যেই পাশে রোঁদ আসে ওই পাশে গিয়ে পিড়ি কিংবা মাদুর নিয়ে বসে রোঁদ পোহানো। সেই স্মৃতিমাখা দিনগুলোর কথা মনে পড়লে ইচ্ছে করে আবার যদি ফিরে যেতে পারতাম সেই শৈশবের দিনগুলোতে…
দেশ বাংলা
Monday, 21 November 2016
দেখতে দেখতে আবারো শীত চলে এল, যদিও শহর গুলতে শীতের তেমন কোন আবির্ভাব ঘটেনি, তবে শহরের থেকে গ্রামের শীতের দিন গুলো একটু ভিন্ন।শীতের সকালের সেই স্মৃতিময় দিনগুলোর কথা কার কার মনে আছে? শীতের সকালে ঘুম ভাঙতে চায় না। তবুও মায়ের বকাবকিতে অবশেষে ঘুম ভাঙে। তারপরে গরম কোন কাপড় গায়ে দিয়ে কোন মতে মুখটা ধুয়ে এসে চুলার পাশে দিয়ে বসে বসে আগুন পোহানো। মায়ের হাতের বানানো গরম গরম ভাপা পিঠা খাওয়া। যাদের নিজের খেজুর গাছ আছে তারা সকালে ঘুম থেকে উঠে খেজুর গাছ থেকে রসের হাড়িটা নামিয়ে বাড়ীতে নিয়ে আসা। তারপরে খেজুর এর রস দিয়ে পায়েস,দুধপুলি, আর ভাপা পিঠা খাওয়া। এরপরে উঠানের যেই পাশে রোঁদ আসে ওই পাশে গিয়ে পিড়ি কিংবা মাদুর নিয়ে বসে রোঁদ পোহানো। সেই স্মৃতিমাখা দিনগুলোর কথা মনে পড়লে ইচ্ছে করে আবার যদি ফিরে যেতে পারতাম সেই শৈশবের দিনগুলোতে…
Sunday, 20 November 2016
নিজেই তৈরি করুন গোলাপ জল
-----------------------------------
রান্নায় আদিকাল থেকেই ব্যবহূত হয়ে আসছে গোলাপজল।বাজারে নানা ব্রান্ডের গোপাল জল পাওয়া যায়।তবে আপনি চাইলে ঘরেই এটি বানিয়ে নিতে পারেন।
উপকরণ: গোলাপের পাপড়ি সোয়া (১/৪) কাপ, পানি সোয়া এক কাপ।
প্রণালী: সোয়া কাপ তাজা গোলাপ ফুলের পাপড়ি নিন। পাপড়ি নেয়ার ক্ষেত্রে রাসায়নিক ছিটানো ও কৃত্রিমভাবে সতেজ রাখা ফুলের পাপড়ি ব্যবহার করবেন না। পাপড়িগুলো ধুয়ে নিন। একটি পরিষ্কার হাঁড়িতে পাপড়িগুলো নিয়ে পানি দিন। এরপর ঢাকনা দিয়ে অল্প আঁঁচে চুলায় দিন। তবে খেয়াল রাখবেন যাতে পানি বলক না ওঠে। পানির রং পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত তাপ দিতে থাকুন। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে এয়ারটাইট বয়ামে সংরক্ষণ করুন। এটি রেফ্রিজারেটরে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা সম্ভব।
-----------------------------------
রান্নায় আদিকাল থেকেই ব্যবহূত হয়ে আসছে গোলাপজল।বাজারে নানা ব্রান্ডের গোপাল জল পাওয়া যায়।তবে আপনি চাইলে ঘরেই এটি বানিয়ে নিতে পারেন।
উপকরণ: গোলাপের পাপড়ি সোয়া (১/৪) কাপ, পানি সোয়া এক কাপ।
প্রণালী: সোয়া কাপ তাজা গোলাপ ফুলের পাপড়ি নিন। পাপড়ি নেয়ার ক্ষেত্রে রাসায়নিক ছিটানো ও কৃত্রিমভাবে সতেজ রাখা ফুলের পাপড়ি ব্যবহার করবেন না। পাপড়িগুলো ধুয়ে নিন। একটি পরিষ্কার হাঁড়িতে পাপড়িগুলো নিয়ে পানি দিন। এরপর ঢাকনা দিয়ে অল্প আঁঁচে চুলায় দিন। তবে খেয়াল রাখবেন যাতে পানি বলক না ওঠে। পানির রং পরিবর্তন না হওয়া পর্যন্ত তাপ দিতে থাকুন। এরপর নামিয়ে ঠান্ডা করে এয়ারটাইট বয়ামে সংরক্ষণ করুন। এটি রেফ্রিজারেটরে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করা সম্ভব।
মজাদার বিবিখানা পিঠা
উপকরণ :
পোলাওয়ের চালের গুঁড়া ১ কাপ,
উপকরণ :
পোলাওয়ের চালের গুঁড়া ১ কাপ,
নারিকেল কোরানো ১ কাপ,
ময়দা ২ টেবিল-চামচ,
খেজুরের গুড় বা চিনি ১ কাপ,
ডিম ২টি,
ঘন দুধ ১ কাপ,
ঘি আধা কাপ,
এলাচের গুঁড়া আধা চা-চামচ।
প্রণালী:
পোলাওয়ের চালের গুঁড়া শুকনো কাঠখোলায়/পাতিলে টেলে নিন। ডিম ফেটিয়ে ঘি, দুধ ও চিনি দিয়ে ফোটাতে থাকুন। এবার অন্যান্য উপকরণ দিয়ে মেখে নিন। খুব ভালোভাবে মাখুন। ওভেন প্রুফ বাটিতে/অ্যালুমিনিয়ামের কোন পাত্রে তেল মেখে মিশ্রণ ঢালতে হবে।
ইলেকট্রিক ওভেনে প্রিহিট করে ১৬০ ডিগ্রি তাপে ৩৫-৪০ মিনিট বেক করুন। চুলায় বেক করতে হলে মাঝারি আঁচে তাওয়ায় বালু দিয়ে ৪০-৪৫ মিনিট রান্না করতে হবে।
এ ছাড়া মাটিতে গর্ত করে কাঠকয়লার আগুনের ভেতর বাটি বসিয়ে ৩৫-৪০ মিনিট বেক করে নিন। ভাপেও সিদ্ধ করে নিতে পারেন পুডিংয়ের মতো।
ময়দা ২ টেবিল-চামচ,
খেজুরের গুড় বা চিনি ১ কাপ,
ডিম ২টি,
ঘন দুধ ১ কাপ,
ঘি আধা কাপ,
এলাচের গুঁড়া আধা চা-চামচ।
প্রণালী:
পোলাওয়ের চালের গুঁড়া শুকনো কাঠখোলায়/পাতিলে টেলে নিন। ডিম ফেটিয়ে ঘি, দুধ ও চিনি দিয়ে ফোটাতে থাকুন। এবার অন্যান্য উপকরণ দিয়ে মেখে নিন। খুব ভালোভাবে মাখুন। ওভেন প্রুফ বাটিতে/অ্যালুমিনিয়ামের কোন পাত্রে তেল মেখে মিশ্রণ ঢালতে হবে।
ইলেকট্রিক ওভেনে প্রিহিট করে ১৬০ ডিগ্রি তাপে ৩৫-৪০ মিনিট বেক করুন। চুলায় বেক করতে হলে মাঝারি আঁচে তাওয়ায় বালু দিয়ে ৪০-৪৫ মিনিট রান্না করতে হবে।
এ ছাড়া মাটিতে গর্ত করে কাঠকয়লার আগুনের ভেতর বাটি বসিয়ে ৩৫-৪০ মিনিট বেক করে নিন। ভাপেও সিদ্ধ করে নিতে পারেন পুডিংয়ের মতো।
রেসিপি - "' KFC চিকেন পপকর্ণ "'
:)
-------------------------------------------------
বড় ছোট সবাই যে খাবারটি পছন্দ করে তা হল চিকেন পপকর্ণ। ঝটপট কোন ঝামেলা ছাড়া সহজেই তৈরি করা যায় এটি। বাচ্চাদের টিফিন বা বিকেলে নাস্তায় খুব সহজে অল্প উপাদানে তৈরি করা যায় চিকেন পপকর্ণ। আপনি চাইলে তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন এবং স্কুলে যাওয়ার সময় ভেজে দিতে পারেন টিফিন হিসেবে। তাহলে আসুন জেনে নিন কেএফসি এর চিকেন পপকর্ণ এর রেসিপি।

-------------------------------------------------
বড় ছোট সবাই যে খাবারটি পছন্দ করে তা হল চিকেন পপকর্ণ। ঝটপট কোন ঝামেলা ছাড়া সহজেই তৈরি করা যায় এটি। বাচ্চাদের টিফিন বা বিকেলে নাস্তায় খুব সহজে অল্প উপাদানে তৈরি করা যায় চিকেন পপকর্ণ। আপনি চাইলে তৈরি করে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন এবং স্কুলে যাওয়ার সময় ভেজে দিতে পারেন টিফিন হিসেবে। তাহলে আসুন জেনে নিন কেএফসি এর চিকেন পপকর্ণ এর রেসিপি।
উপকরণ :
মুরগির বুকের মাংস
১/২ টেবিলচামচ লবণ
১/২ টেবিলচামচ গোল মরিচের গুড়া
১ টেবিলচামচ সয়াসস
১টি ডিম
১ টেবিলচামচ কর্ণ স্টার্চ
১ কাপ ময়দা
১ টেবিলচামচ মরিচের গুড়া
পদ্ধতি :
১) প্রথমে মুরগির মাংসগুলোতে লবণ, গোল মরিচের গুড়া, সয়াসস, ডিম দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন।
২) এরপর এতে কর্ণ স্টার্চ দিয়ে খুব ভাল করে মেশান।
৩) এবার আরেকটি পাত্রে ময়দা, লাল মরিচের গুড়া দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৪) এখন মুরগির টুকরো ময়দায় গড়িয়ে নিয়ে রাখুন।এভাবে সবগুলো মুরগির টুকরো ময়দায় গড়িয়ে নিন।
৫) এবার একটি পাত্রে তেল গরম করতে দিন। তেল গরম হয়ে আসলে ময়দায় গড়ানো মুরগির টুকরোগুলোকে তেলে ছেড়ে দিন।
৬) মচমচে হয়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।
ব্যস, হয়ে গেলো! সস দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার মচমচে চিকেন পপকর্ণ।
------------------
মুরগির বুকের মাংস
১/২ টেবিলচামচ লবণ
১/২ টেবিলচামচ গোল মরিচের গুড়া
১ টেবিলচামচ সয়াসস
১টি ডিম
১ টেবিলচামচ কর্ণ স্টার্চ
১ কাপ ময়দা
১ টেবিলচামচ মরিচের গুড়া
পদ্ধতি :
১) প্রথমে মুরগির মাংসগুলোতে লবণ, গোল মরিচের গুড়া, সয়াসস, ডিম দিয়ে ভাল করে মাখিয়ে নিন।
২) এরপর এতে কর্ণ স্টার্চ দিয়ে খুব ভাল করে মেশান।
৩) এবার আরেকটি পাত্রে ময়দা, লাল মরিচের গুড়া দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৪) এখন মুরগির টুকরো ময়দায় গড়িয়ে নিয়ে রাখুন।এভাবে সবগুলো মুরগির টুকরো ময়দায় গড়িয়ে নিন।
৫) এবার একটি পাত্রে তেল গরম করতে দিন। তেল গরম হয়ে আসলে ময়দায় গড়ানো মুরগির টুকরোগুলোকে তেলে ছেড়ে দিন।
৬) মচমচে হয়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে ফেলুন।
ব্যস, হয়ে গেলো! সস দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার মচমচে চিকেন পপকর্ণ।
------------------
ছানার সন্দেশ
উপকরণ :
১. দুধ ১ লিটার,
২. চিনি আধা কাপের একটু কম,
৩. এলাচগুঁড়া ১ চিমটি,
৪. লেবুর রস ১ টেবিল-চামচ,
৫. পেস্তাবাদাম সাজানোর জন্য।
----------------------------------------------------------------
প্রণালি :
প্রথমে হাঁড়িতে দুধ নিয়ে জ্বাল দিন। ফুটে উঠলে তাতে লেবুর রস দিয়ে আস্তে আস্তে নাড়াতে থাকুন। ছানা ও পানি আলাদা হয়ে গেলে ছেঁকে নিন। প্রয়োজন হলে আরও একটু লেবুর রস দিতে পারেন। ছানা থেকে চেপে চেপে পানি বের করে নিন। ছানাতে পানি থেকে গেলে সন্দেশ ভালো হবে না। এরপর ছানা দুই ঘণ্টা খোলা বাতাসে রেখে দিন। ছানা হাত দিয়ে ভালো করে মথে সঙ্গে চিনি এবং এলাচগুঁড়া মিশিয়ে একটি ননস্টিক প্যানে জ্বাল দিন। ঘনঘন নাড়তে থাকুন। চিনি গলে একটু আঠাআঠা হয়ে গেলে নামিয়ে দ্রুত ট্রেতে বিছিয়ে পছন্দ মতো আধা বা এক ইঞ্চি পুরু চারকোণা বা গোলাকার করে ছড়িয়ে দিন। চাইলে জ্বাল দেওয়ার সময় এতে ২/৩ টেবিল-চামচ কনডেন্সড মিল্ক এবং জাফরান রং দিতে পারেন। উপরে পেস্তা বাদামকুচি ছড়িয়ে দিন। কিছুক্ষণ ফ্রিজে রেখে ঠান্ডা হলে পছন্দ মতো আকারে কেটে পরিবেশন করুন।
.
বিউটি টিপস] রাতে মাত্র ১০ মিনিটের যত্নে চির কাল স্নিগ্ধ ত্বক
ত্বকের যত্নে আমরা অনেক কিছুই করে থাকি।
কারণ সুস্থ সুন্দর ত্বক আমাদের আত্মবিশ্বাস
বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে অনেকাংশেই।
কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কোন
সময়টাতে ত্বকের যত্ন নিলে আমরা সব
চাইতে ভালো ফলাফল পেতে পারি। স্কিন
এক্সপার্টদের মতে রাতের বেলার যত্ন আমাদের
ত্বকের ওপর সব চাইতে ভালো প্রভাব ফেলে।
কারণ রাতে আমরা যত্ন নিলে তা সারারাত
আমাদের ত্বকের ওপর কাজ করতে থাকে।
এতে করে সব সময়েই আমাদের ত্বক থাকে ভালো।
কিন্তু অনেকেই রাতের
বেলা আলসেমি করে ত্বকের যত্ন নিতে চান না।
এই ভুলটি করবেন না। মাত্র ১০ টি মিনিট সময় বের
করে নিয়ে একটু যত্ন করুন। দেখবেন ত্বকের
নানা সমস্যা থেকে চিরকালের জন্য
মুক্তি পেয়ে গিয়েছেন।
স্ক্রাব করুন মাত্র ১ মিনিটে
কেমিক্যালের স্ক্রাব প্রতিদিন ব্যবহার
করা উচিৎ নয়। তাই ঘরে সামান্য চালের
গুঁড়ো এবং দুধ মিশিয়ে তৈরি করে নিন প্রাকৃতিক
স্ক্রাবার। এটি দিয়ে মাত্র ১ মিনিট ত্বক স্ক্রাব
করে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। অনেক উপকার পাবেন।

৫-৭ মিনিটের ফেসিয়াল মাস্ক
১ চা চামচ মধু, অর্ধেক পাকা কলা পিষে এবং একটু
দুধ মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে মুখে লাগান
ম্যাসেজ করে। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসেজ করে নিন।
এতে ত্বকের নিচে রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে।
ফলে ত্বকের নানা সমস্যা দূর হবে। মাত্র ৫-৭
মিনিট মুখে রেখে দিন। এরপর
তা আলতো ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন
ভালো করে।

মুছে নিন ত্বক
মাস্কটি ভালো করে ধুয়ে নেবেন ত্বক থেকে। যেন
একটুও রয়ে না যায় ত্বকে। এরপর
একটি পাতলা সুতি তোয়ালে দিয়ে মুখ
চেপে চেপে মুছে ফেলুন। ঘষে মুছবেন না।
এতে ত্বকের ক্ষতি হয়। এভাবে সারারাত থাকুন।
কারণ মধু ব্যবহার পর কোনো ধরণের
প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না।
ব্যস, মাত্র ১০ মিনিটে হয়ে গেলো রাতের বেলার
ত্বকের যত্ন। নিয়মিত এই রুটিন মেনে চললে ত্বকের
নানা সমস্যা থেকে চিরকালের জন্য
কারণ সুস্থ সুন্দর ত্বক আমাদের আত্মবিশ্বাস
বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে অনেকাংশেই।
কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না কোন
সময়টাতে ত্বকের যত্ন নিলে আমরা সব
চাইতে ভালো ফলাফল পেতে পারি। স্কিন
এক্সপার্টদের মতে রাতের বেলার যত্ন আমাদের
ত্বকের ওপর সব চাইতে ভালো প্রভাব ফেলে।
কারণ রাতে আমরা যত্ন নিলে তা সারারাত
আমাদের ত্বকের ওপর কাজ করতে থাকে।
এতে করে সব সময়েই আমাদের ত্বক থাকে ভালো।
কিন্তু অনেকেই রাতের
বেলা আলসেমি করে ত্বকের যত্ন নিতে চান না।
এই ভুলটি করবেন না। মাত্র ১০ টি মিনিট সময় বের
করে নিয়ে একটু যত্ন করুন। দেখবেন ত্বকের
নানা সমস্যা থেকে চিরকালের জন্য
মুক্তি পেয়ে গিয়েছেন।
স্ক্রাব করুন মাত্র ১ মিনিটে
কেমিক্যালের স্ক্রাব প্রতিদিন ব্যবহার
করা উচিৎ নয়। তাই ঘরে সামান্য চালের
গুঁড়ো এবং দুধ মিশিয়ে তৈরি করে নিন প্রাকৃতিক
স্ক্রাবার। এটি দিয়ে মাত্র ১ মিনিট ত্বক স্ক্রাব
করে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। অনেক উপকার পাবেন।

৫-৭ মিনিটের ফেসিয়াল মাস্ক
১ চা চামচ মধু, অর্ধেক পাকা কলা পিষে এবং একটু
দুধ মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে মুখে লাগান
ম্যাসেজ করে। ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসেজ করে নিন।
এতে ত্বকের নিচে রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে।
ফলে ত্বকের নানা সমস্যা দূর হবে। মাত্র ৫-৭
মিনিট মুখে রেখে দিন। এরপর
তা আলতো ঘষে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন
ভালো করে।

মুছে নিন ত্বক
মাস্কটি ভালো করে ধুয়ে নেবেন ত্বক থেকে। যেন
একটুও রয়ে না যায় ত্বকে। এরপর
একটি পাতলা সুতি তোয়ালে দিয়ে মুখ
চেপে চেপে মুছে ফেলুন। ঘষে মুছবেন না।
এতে ত্বকের ক্ষতি হয়। এভাবে সারারাত থাকুন।
কারণ মধু ব্যবহার পর কোনো ধরণের
প্রসাধনী ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় না।
ব্যস, মাত্র ১০ মিনিটে হয়ে গেলো রাতের বেলার
ত্বকের যত্ন। নিয়মিত এই রুটিন মেনে চললে ত্বকের
নানা সমস্যা থেকে চিরকালের জন্য
Subscribe to:
Posts (Atom)